http://srcricketnews.Wordpress.com
http://sabbirselim.WordPress.com
http://sabbirsr.jimdo.
Sabbir
শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
ভাল লাগলে ঘুরে আসতে পারেন আমার সাইটগুলোয়
বৃহস্পতিবার, ৯ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
বাংলাদেশের ওয়ানডে ইতিহাসে সেরা একাদশ
বাংলাদেশের ওয়ানডে অভিষেকের 31 বছর চলছে।এই সময়ে অনেক খেলোয়ার বাংলাদেশের হয়ে ওয়ানডে খেলেছেন।এই সকল খেলোয়ারের মধ্য থেকে আজ দেওয়া হলো সেরা ওয়ানডে একাদশ। সেরা ওয়ানডে একাদশ:তামিম ইকবাল,শাহরিয়ার নাফিস,মোহাম্নাদ আশরাফুল,সাকিব আল হাসান,মুশফিকুর রহিম,মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ,নাসির হোসেন,মাশরাফি বিন মুর্তুজা,আব্দুর রাজ্জাক,রুবেল হোসেন,শফিউল ইসলাম।দ্বাদশ:মোহাম্নাদ রফিক
বাংলাদেশের টি টোয়েন্টি ক্রিকেট ইতিহাসে সেরা একাদশ
টি টোয়েন্টি বর্তমান বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রিকেট খেলা।বিভিন্ন ফ্রাইনজ্জি লিগের কারনে তা জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।ক্রিকেটের ভবিষ্যতও ভাবা হচ্ছ টি টোয়েন্টি ক্রিকেটকে।টি টোয়েন্টি ক্রিকেটের এক যুগ পুর্ণ হবে কিছুদিন পর।বাংলাদেশের এগারো বছর চলছে।তাহলে এখন জেনে নেওয়া যাক এই এগারো বছরের ইতিহাসে বাংলাদেশের সেরা টি টোয়েন্টি একাদশ। সেরা একাদশ:তামিম ইকবাল,এনামুল হক,সাব্বির রহমান,সাকিব আল হাসান,মুশফিকুর রহিম,মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ,নাসির হোসেন,মাশরাফি বিন মর্তুজা,আব্দুর রাজ্জাক,মোস্তাফিজুর রহমান,আল আমিন হোসেন।দ্বাদশ:সৌম্য সরকার। বাংলাদেশের অন্য সকল ফরম্যাটের সেরা একাদশ জানতে সাথে থাকুন।
বুধবার, ৮ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
যেমন হতে পারে বাংলাদেশ দল
আজ ভারতের বিরুদ্ধে টেস্টে বাংলাদেশের একাদশ যেমন হতে পারে। বাংলাদেশ দল:তামিম ইকবাল,সৌম্য সরকার,মুমিনুল হক,মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ,মুশফিকুর রহিম,সাকিব আল হাসান,সাব্বির রহমান/লিটন দাস,তাইজুল ইসলাম,মেহেদী হাসান মিরাজ,কামরুল ইসলাম রাব্বি,শুভাসিস রায়।(মুশফিকুর রহিম উইকেট কিপিং করতে না পারলে সাব্বিরের বদলে খেলতে পারেন লিটন দাস,অথবা বাদ পরতে পারেন মুমিনুল হক) (ভালো লাগলে অন্য পোস্ট গুলো পড়তে পারেন) ধন্যবাদ পোস্ট টি পড়ার জন্য
মা বাবার সাথে সন্তানের খারাপ ব্যবহারের কারন(১ম পর্ব)
দুনিয়াতে কোনো ব্যাক্তির থেকে সবচেয়ে বেশী সন্মান পাওয়ার অধীকারী কে,নিশ্চয়ই তার পিতা মাতা।কিন্তু বর্তমানে কয়জন আর মা বাবাকে সেভাবে সন্মান করে।সন্মান তো দুরের ব্যাপার একটি তুচ্ছ কারনে মা বাবাকে হত্যা পর্যন্ত করছে।এ থেকেই বোঝা যায় মানুষের আত্নপরিচয় কতটা নিচে নেমেছে।আর বিবাহ করার পরই মা বাবাকে ভুলে যাচ্ছে।তারা এ কথা মনে করে না তাদের ছোট থেকে আদর যত্ন করে বড় করলো কে।আর মা বাবার সাথে এ আচারণের কারনে একদিন তাদেরকেও এই ধরনের পরিস্থিতিতে পড়তে হয়।কারন বড়দের অনুকরনে ছোটরা শেখে।তাই প্রত্যেক মা বাবার এা বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত।হয়তবা তা হলেই এ ধরনের পরিস্থিতি থেকে রক্ষা পাওয়া যেতে পারে। পরবর্তী বিষয়ে পরে আলেচনা হবে ইনশআল্লাহ।
মঙ্গলবার, ৭ ফেব্রুয়ারী, ২০১৭
মানুষ
পৃথীবিতে অনেক রকমের মানুষ রয়েছে থাকবেই।তারা সকলেই কি সৃষ্টির শ্রেষ্ট জীব মানুষ ।আমার মনে তা হয় না।কারন সকলেই সত্যিকারের মানুষ হলে দুনিয়ার বর্তমান অবস্থা এরকম হওয়ার কথা নয়।মানুষ হয়ে বিনা অপরাধে মানুষকে খুন করা।বিনা দোষে মানুষকে দোষী সাবস্ত্য করা।একে অপরের বিরুদ্ধে মিথ্যা সাক্ষী দেওয়া।বড়দেরকে সন্মান না করা।মানুষে মানুষে বিভাজন।ছাএ হয়ে শিক্ষককে খুন করা।ছেলে হয়ে মা বাবাকে খুন করা।গুরুজনদের মান্য না করা।যা মানুষে নিম্ন পথে ঠেলে দিচ্ছে।সকল কিছুর অপব্যাখ্যা দেওয়া।আর বর্তমানে আরএকটি সন্ত্তাসের পথ শুরু হয়েছে।আর তা হলো ধর্মের নামে মানুষ হত্যা।কিন্তু কোনো ধর্মেই বিনা অপরাধে মানুষ হত্যার কথা বলা নেই।কিন্তু মানুষ তা ভুল বুঝে মানুষকে বিনা অপরাধে হত্যা করেই চলছে।আর তা তারা সঠিক কাজ মনে করেই করছে।আর আরেকটি জিনিষের অভাব তা হলো কেই তাদেরকে বুঝিয়ে বলে না যে এটি সঠিক পথ নয়।আর ধীরে ধীরে মানুষ মনুষ্যতকে ভুলে চলছে।যে কারনে বর্তমানে শিক্ষা অবনিতির দিকে ঢলে পরছে।ক্ষমতার অপব্যবহার বেরেই চলছে।সঠিক শিক্ষা দেওয়ার মতো মানুষ খুজে পাওয়া যাচ্ছে না।তাই আমাদের এ পথ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে।সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করতে হবে।তাই আমাদের সকলের উচিত নিজে সঠিক শিক্ষা গ্রহণ করা এবং অন্যকে সঠিক শিক্ষা নিতে বলা বা আদেশ করা।ছোটকাল থেকেই ছেলে-মেয়ের দেখাশোনা করা।